Not known Factual Statements About একটি বিড়ালের গড় আয়ু কত
Not known Factual Statements About একটি বিড়ালের গড় আয়ু কত
Blog Article
ভিডিওর ক্যাপশান, ব্যস্ত জীবনের ফাঁকে কিভাবে ব্যায়াম করবেন
সময়গত পরিসীমা: ৯,৫০০০ বছর পূর্ব – বর্তমান
যদিও ২০১০ সালের পর থেকে এ পর্যন্ত গড় আয়ু বৃদ্ধি কিছুটা স্থবির হয়ে আছে। এ সময়ে গড় আয়ু মাত্র দুই শতাংশ বেড়েছে বলে জানাচ্ছে বিশ্বব্যাংক।
৩. বিড়াল সাধারণত মাংসাশী প্রাণী। কিন্তু যখন ঘাস পাতা খেতে শুরু করে তখন খুব অদ্ভুত লাগে তাই না? আসলে বিড়ালের ঘাস খাবার পেছনে কারণ হলো এরা ঘাস থেকে এক ধরণের ভিটামিন পায়। কখনো কখনো নিজের গা চুলকাতে গিয়ে মুখে জড়িয়ে যাওয়া পশম ছাড়াতেও এরা ঘাসের সাহায্য নেয়।
৭. পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা বিড়াল ৪৮.৫ ইঞ্চি
মূলত এই দুটি কারণে এই পাঁচ বছরে গড় আয়ু কম ছিল।
একটি বিড়ালের ভারসাম্য বোধ সাধারণত বজায় থাকে কারণ সিস্টেমটি অবস্থানের পরিবর্তনের জন্যও ক্ষতিপূরণ দেয় । যদি প্রাণীটি এক বা অন্য দিকে মোড় নেয়, একটি সংকেত স্বয়ংক্রিয়ভাবে তার শরীরের এক পাশের পেশীগুলিতে অবস্থানের পরিবর্তনের জন্য সামঞ্জস্য করার জন্য পাঠানো হয়, এইভাবে বিড়ালটিকে টিপতে বাধা দেয়।
✓✓ বিড়ালের website দাঁতের সংখ্যা কয়টি সেটা গুনে বিড়ালদের বয়স নির্ধারণ করা যায়। বিড়াল যখন বড় হতে থাকে তখন বয়সের সাথে সাথে তাদের দাঁতে সংখ্যা ও বাড়তে থাকে।
৫. বিড়ালের ভান্ডারে একশো’র অধিক শব্দ রয়েছে
আপনি কি কখনও খেয়াল করেছেন যে বিড়ালরা উট এবং জিরাফের মতো হাঁটে? তাদের হাঁটার সিকোয়েন্স প্রথমে উভয় ডান পায়ে এবং তারপরে উভয় বাম পায়ে থাকে। তাই, তারা একবারে তাদের দেহের অর্ধেক এগিয়ে যায়। প্রাণীদের মধ্যে একমাত্র উট আর জিরাফই এভাবে হেঁটে থাকে।
মনে রাখবেন, যদিও কিছু বেঙ্গল বিড়াল গড়ের চেয়ে বড় হতে পারে, তবে একটি সুস্থ বিড়াল আকারের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক যত্ন এবং পুষ্টির সাথে, আপনার বাংলার বিড়ালটি উন্নতি লাভ করবে এবং আপনার পরিবারের একজন প্রিয় সদস্য হয়ে উঠবে।
বেঙ্গল বিড়াল একটি অনন্য এবং কৌতুকপূর্ণ জাত যা যে কোনও পরিবারে একটি দুর্দান্ত সংযোজন করে তোলে। তাদের আকারের সম্ভাব্যতা বোঝা এবং তাদের প্রয়োজনের যত্ন নেওয়া তাদের স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
salmanfarshi564 on বিড়ালের সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য
বিড়াল নিশাচর প্রাণী। বিড়ালের চোখের রেটিনা কুইনাইন নামক একটি পদার্থ দ্বারা আবৃত, যার কারণে এদের চোখ আলোক সংবেদনশীল হয়। এ কারণে রাতের বেলায় আমরা বিড়ালের চোখ জ্বলতে দেখি। বিড়ালের চোখের পর্দা তিনস্তর বিশিষ্ট। এদের ঘ্রাণশক্তি খুবই উন্নত। এরা শুধুমাত্র ঘ্রাণ নিয়ে তারপর খাবার খায়। কোনো বিড়ালের নাকের ভেতরে যদি মাংস বেড়ে যায় অথবা কোন কারণে নাক বন্ধ হয়ে যায়, সেই কয়দিন তারা খাওয়ায় রুচি হারিয়ে ফেলে এবং আস্তে আস্তে রোগা হয়ে যায়। বিড়ালের শ্রবণশক্তি মানুষের তুলনায় ৬ গুণ বেশি। এজন্য এরা কোনো শব্দ শুনলে খুব দ্রুতই ঘাড় মাথা ঘুরিয়ে দেখার চেষ্টা করে এবং খুব সামান্য শব্দেই চমকে যায়।
Report this page